বিদ্যালয়ে দুইটি ভবন আছে। এদের একটি L প্যাটার্ন এবং অন্যটি I প্যাটার্ন। L প্যাটার্ন (টিনসেড) ভবনটি ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। বিদ্যালয়ের নিজস্ব জায়গায় একটি ডোবা আছে। যা ভরাট করা অতিব জরুরী। ডোবাটি ভরাট না হলে শিক্ষার্থীদের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ধুবড়িয়া গ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মরহুম ছেফাতুল্লাহ্ মিয়ার স্ত্রী বিদ্যালয়ের নামে ৫২ শতাংশ জমি ওয়াক্ফ করে দেন। স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় এই জমিতে বিদ্যালয়টি নির্মিত হয়।
১ম- ১১৭, ২য়- ১১৯, ৩য়- ১১৭, ৪র্থ- ১০০, ৫ম- ৬৭।
পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার কারনে বর্তমানে বিদ্যালয়টি এডহক কমিটির দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। |
২০০৭- ১০০%, ২০০৮- ৯০৮৭%, ২০০৯- ৯২%, ২০১০- ১০০%, ২০১১- ১০০%। |
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাশের হার ১০০%। প্রতি বছর ২-৩ জন শিক্ষার্থী প্রাথমিক বৃত্তি প্রপ্ত। |
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুনগতমান বাড়ানোর চেষ্টা করব। বিদ্যালয়টিকে একটি মডেল বিদ্যালয়ে রূপাদান করার চেষ্টা করব। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস